Microsoft office 2010 এই সফটওয়্যার গুলো যারা ব্যবহার করে থাকে তাদের প্রায় একটি সমস্যা প্রতিনিয়তই দেখা দেয় এই সমস্যার কারণে কাজ করার ক্ষেত্রে অনেক সমস্যা দেখা দেয়, এই সমস্যাটা কিভাবে সমাধান করা যায়
আজকে আমরা সেটা দেখব। প্রথমে একটি বিষয় জেনে নেওয়া জরুরী এ সফটওয়্যার গুলো দুটি মাধ্যমে ব্যবহার করা যায় প্রথমটি হচ্ছে টাকা দিয়ে কিনে নেওয়া ভার্শন দ্বিতীয়টি হচ্ছে ক্রাক ভার্শন ক্রাক সফটওয়্যার এবং ফ্রি সফটওয়্যার মধ্যে পার্থক্য কি এগুলো নিয়ে অনেক ভিডিও ইউটিউবে আছে।
আমরা যারা ইন্টারনেট জগতের সাথে সংযুক্ত তাদের অধিকাংশই ফ্রি সফটওয়্যার ব্যবহার করে থাকে কারণ একটি সফটওয়্যার কিনে ব্যবহার করার মত আমার কাছে পর্যাপ্ত পরিমাণ টাকা না থাকার কারণে আমরা অনেকেই ফ্রি সফটওয়্যার ব্যবহার করার জন্য অনেক আগ্রহী, ফ্রি সফটওয়্যার ব্যবহার করলে যেমন করে সুবিধা আছে ঠিক তার বিপরীত এটির খারাপ প্রতিক্রিয়া আছে।অধিকাংশ মানুষই এটিকে ফ্রি সফটওয়্যার বলে কিন্তু এটির আরেকটি নাম হচ্ছে ক্র্যাক সফ্টওয়্যার
ক্র্যাক সফ্টওয়্যার এটি আসলে কি? সবার মনে প্রশ্ন থাকতে পারে এই প্রশ্নটির উত্তর দেয়ার চেষ্টা করি
সফটওয়্যার ডেভলপার কোম্পানি একটি নতুন সফটওয়্যার বাজারে বিক্রি করার জন্য এটির পাবলিসিটি করছে এবং তারা 30 দিনের ফ্রী ট্রেইলার দিচ্ছে যাতে করে যারা এটি ব্যবহার করবে কি ধরনের সুবিধা তারা পাবে সেটি বোঝার জন্য, আপনি একটি 30 দিন সম্পূর্ণ ফ্রি ব্যবহার করতে পারবেন কিছু সীমাবদ্ধতা থাকবে যেটিতে আপনি লগইন করতে পারবেন না কিন্তু 30 দিন ব্যবহার করার পরে এটি আপনার কাছে Product key চাইবে
আপনি যদি Product key দিতে সক্ষম না হন তাহলে কিছু ওয়ার্নিং মেসেজ দিবে যেটি কারণে আপনি কাজ করতে পারবেন না অনেকগুলো অপশন লক থাকবে যাতে করে কাজ করতে সমস্যা হবে।
তারপর যে সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে আপনার কম্পিউটার হ্যাক হওয়ার সম্ভাবনা আছে, আপনার গোপনীয় তথ্য গুলো চলে যাওয়ার সম্ভাবনা আছে, এবং কম্পিউটারে ভাইরাস আক্রমণ করতে পারে আরো অনেক ধরনের সমস্যা হতে পারে।
কারণ এসব সফটওয়্যার গুলোর অধিকাংশ হ্যাকাররা সফটওয়্যার গুলোকে তাদের মত করে সেটআপ করে থাকে এবং তারা সফটওয়্যার খুঁটিনাটি বিষয়গুলো কে বিশ্লেষণ করে তাদের অনেক হ্যাকিং টুলস এখানে ঢুকানোর সম্ভাবনা থাকে যার কারনে এই সমস্যা গুলো হতে পারে।
এতকিছুর মধ্যেও অনেকগুলো ওয়েবসাইট আছে যারা ফ্রি সফটওয়্যার প্রোভাইড করে থাকে কারণ তাদের বেনিফিট হওয়ার জন্য বেনিফিট কি? সেটি হচ্ছে গুগল এডসেন্স এটির মাধ্যমে তারা টাকা ইনকাম করে যার কারণে আপনারা ওয়েবসাইট থেকে ফ্রি সফটওয়্যারগুলো পেয়ে যান, লক্ষ্য করে দেখবেন অনেকগুলো ওয়েবসাইট খোলার পরে ওয়েবসাইটের মধ্যে এডভেটাইজ চলে যেটি কারণে গুগোল তাদেরকে টাকা দেয়,
কিছু কিছু ওয়েবসাইট আছে যারা সম্পূর্ণ নিরাপদ সফটওয়্যার গ্রাহককে দেয় এবং কিছু ওয়েবসাইট আছে যারা খারাপ উদ্দেশ্যে সফটওয়্যার গুলো দেয় ।
এই সমস্যা গুলো থেকে আপনার কম্পিউটারকে সুরক্ষা প্রদান করতে হলে আপনাকে কিছু নিয়ম কানুন মেনে চলতে হবে সেটি হচ্ছে আপনার কম্পিউটার ক্রোম ব্রাউজারের সেটিং এ গিয়ে প্রাইভেসি সিকিউরিটি সেটিং-এ গিয়ে স্ট্যান্ডার প্রটেকশন এই অপশনটি কে চালু রাখতে হবে।
এই সেটিং টি অনাকাঙ্ক্ষিত ভাইরাস সফটওয়্যার থেকে আপনার কম্পিউটারকে সুরক্ষা প্রদান করবে।
এবং দ্বিতীয় যে বিষয়টি উল্লেখযোগ্য যারা টাকা দিয়ে সফটওয়্যার কিনে ব্যবহার করে তাদের অনেক ধরনের সুবিধা দেওয়া হয় যেমন এসব সফট্ওয়ারে ভাইরাস থাকে না প্রতিবছর আপডেট হলে তাদেরকে ইমেইলের মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হয় একটি সফটওয়্যার ব্যবহার করে যে ধরনের সুবিধা পাওয়ার কথা টাকা দিয়ে কিনে নেওয়া সফটওয়্যারগুলোতে ঠিক সে সুবিধাগুলো আপনি পাবেন।
Microsoft office 2010 এই সফটওয়্যার গুলো যারা ব্যবহার করে থাকে তাদের প্রায় একটি সমস্যা প্রতিনিয়তই দেখা দেয় এই সমস্যার কারণে কাজ করার ক্ষেত্রে অনেক সমস্যা দেখা দেয়, এই সমস্যাটা কিভাবে সমাধান করা যায়
প্রথমের চলে যান আপনার ডেক্সটপে
Local Disk C
Program Files (86) ক্লিক করুন।
Common Files এখানে ক্লিক করুন।
Microsoft share এখানে ক্লিক করুন।
পরবর্তীতে পাবেন Office Software protection platform এখানে ক্লিক করুন।
তারপর এটিকে Run as Administrator ক্লিক করুন তাহলে এটি যাবে
তারপর মাইক্রোসফট অফিস ওপেন করে দেখবেন এই সমস্যাটি দেখা যাচ্ছে কিনা যদি সমস্যাটি দেখা দেয় কম্পিউটার অফ করে অন করবেন।
0 মন্তব্যসমূহ
Thank you for commenting